রাজশাহীর ৩টিসহ ৫৫ পৌরসভায় বিএনপির মনোনয়ন চূড়ান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর কাকনহাট, ভবানীগঞ্জ ও আড়ানীসহ দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠেয় ৫৫টি পৌরসভা নির্বাচনের মেয়র পদে প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। শুক্রবার (১৮ ডিসেম্বর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিএনপির এসব প্রার্থীরা হলেন, রাজশাহীর কাকনহাটে মো. হাফিজুর রহমান, ভবানীগঞ্জে মো. আব্দুর রাজ্জাক প্রাং, আড়ানীতে তোজাম্মেল হক।
কাকনহাটের মেয়র পদপ্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. হাফিজুর রহমান পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এর আগেও বিএনপির মেয়র পদপ্রার্থী ছিলেন। ভবানীগঞ্জের মেয়র পদপ্রার্থী ব্যবসায়ী মো. আব্দুর রাজ্জাক প্রাং পৌর বিএনপির সভাপতি ও জেলা বিএনপির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি গত নির্বাচনের আগের মেয়াদে পৌর সভার মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন। আড়ানীতে মেয়র পদপ্রার্থী মো. তোজাম্মেল হক গত পৌর নির্বাচনে বিএনপি মনোনিত মেয়র পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি উপজেলা বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া আড়ানি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেছেন।
নাটোরের নলডাঙ্গায় মো. আব্বাছ আলী, গোপালপুরে শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন কচি, গুরুদাসপুরে মো. আজমল হক বুলবুল। দিনাজপুর সদরে সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, বীরগঞ্জে মো. মোকারম হোসেন, বিরামপুরে মো. হুমায়ন কবির। কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মো. শহিদুল ইসলাম। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে আবু খায়ের মো. মশিউর রহমান, গাইবান্ধা সদরে মো. শহিদুজ্জামান শহীদ। বগুড়ার শেরপুরে স্বাধীন কুমার কুন্ডু, সান্তাহারে তোফাজ্জল হোসেন।
সিরাজগঞ্জ সদরে মো. সাইদুর রহমান, উল্লাপাড়ায় মো. আজাদ হোসেন, বেলকুচিতে মো. আলতাব হোসেন, রায়গঞ্জে মো. জাহিদুল ইসলাম, কাজীপুরে মো. আল আমিন। পাবনা ঈশ্বরদীতে রফিকুর ইসলাম, ফরিদপুরে মো. এনামুল হক, সাথিয়ায় মো. সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, ভাঙ্গুড়ায় মো. আব্দুল কাদের। মেহেরপুরের গাংনীতে মো. আসাদুজ্জামান বাবলু। কুষ্টিয়া সদরে মো. বশিরুল আলম চাঁদ, কুমারখালীতে আনিসুর রহমান, ভেড়ামারায় মো. শামিম রেজা, মিরপুরে মো. আবজাল হোসেন। ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মো. খলিলুর রহমান।
বাগেরহাটের মোংলাপোর্টে মো. জুলফিকার আলী। মাগুরার মাগুরা সদরে মো. ইকবাল আকতার খান (কাফুর)। পিরোজপুর সদরে শেখ শহীদুল্লাহ। টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে এস এম এ সোবহান। ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় মো. শহিদুল ইসলাম। নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে মো. মাহবুবুন নবী শেখ, কেন্দুয়ায় শফিকুল ইসলাম। কিশোরগঞ্জ সদরে মো. ইসরাইল মিঞা, কুলিয়ারচরে নুরুল মিল্লাত। ঢাকার সাভারে মো. রেফাত উল্লাহ। নরসিংদীর মনোহরদীতে মো. মাহমুদুল হক।
নারায়নগঞ্জের তারাবতে নাসির উদ্দিন। ফরিদপুরের বোয়ালমারিতে আ. শুকুর শেখ। শরিয়তপুর সদরে অ্যাড. মো. লুৎফর রহমান ঢালী। সুনামগঞ্জ সদরে মোর্শেদ আলম, ছাতকে রাশিদা বেগম, জগন্নাথপুরে মো. হারুনুজ্জামান। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মোহাম্মাদ আবুল হোসেন, কুলাউড়ায় কালাম উদ্দিন আহমেদ। হবিগঞ্জের মাধবপুরে হাবিবুর রহমান, নবীগঞ্জে ছাবির আহমেদ চৌধুরী। কুমিল্লার চান্দিনায় মো. আলমগীর খান। ফেনীর দাগনভূঞায় কাজী সাইফুর রহমান, নোয়াখালীর বসুরহাটে কামাল উদ্দিন চৌধুরী, খাগড়াছড়ি সদরে মো. ইব্রাহীম খলিল এবং বান্দরবানের লামায় মো. শাহীন।
