লেহেঙ্গার দাম তিন লাখ, শেরওয়ানি আড়াই লাখ

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৩, ২০২২; সময়: ৫:০৯ অপরাহ্ণ |
লেহেঙ্গার দাম তিন লাখ, শেরওয়ানি আড়াই লাখ

পদ্মাটাইমস ডেস্ক : আড়াই লাখ টাকা দামের শেরওয়ানি, তিন লাখ টাকার লেহেঙ্গা কিংবা ১৮ হাজার টাকায় বাচ্চাদের একটি পোশাক। ঈদের বাজারে ব্যয়বহুল এসব পোশাকের ক্রেতাও কম নয়।

বিদেশি ডিজাইনারদের তৈরি করা এসব পোশাক মিলছে গুলশান বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বিপণীকেন্দ্রগুলোতে।

ঈদে উচ্চবিত্ত ক্রেতাদের আগ্রহ থাকে বিদেশি চেইনশপগুলোর দিকে। ঈদের শপিংয়ের জন্য যারা প্রতিবেশী দেশে পাড়ি জমান, মূলত তাদের চাহিদার কথা ভেবেই ব্যয়বহুল ঈদ পোশাকের পসরা সাজায় অভিজাত এই দোকানগুলো।

যেমন গুলশান এলাকার ভাসাবিতে একটি শেরওয়ানির দাম রাখা হয়েছে দুই লাখ ৫৮ হাজার টাকা। এটির নকশা করেছেন বিখ্যাত ভারতীয় ডিজাইনার মনোজ আগারওয়াল।

শেরওয়ানিটি আনা হয়েছে মুম্বাই থেকে। যা তৈরিতে মোগা ফেব্রিকের উপর ব্যবহার করা হয়েছে জারদৌসি আর হাতের কাজ। এমন নানা ডিজাইনের পোশাক আছে সেখানে। যার দাম রাখা হচ্ছে ছয় হাজার থেকে সর্বোচ্চ আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত।

ভাসাভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামাল জামান মোল্লা জানালেন, ঈদের পোশাকগুলো ক্রেতারা যাতে প্রথম দেখাতেই পছন্দ করেন, সেই লক্ষ্যে মুম্বাই থেকে নিয়ে আসা হয়েছে পোশাকগুলো।

রাজধানীর উত্তরায় রয়েল মালাভারেও ঈদ উপলক্ষে আনা হয়েছে ভিনদেশি ডিজাইনারদের নকশা করা নানা রকম পোশাক। এই ফ্যাশন হাউজটির অন্যতম আকর্ষণ ভিনদেশী ডিজাইনারদের তৈরি বাচ্চাদের পোশাক, ব্যয়বহুল আবায়া ও হিজাব।

এবারও উচ্চবিত্তের আকর্ষণ জর্জেটের তৈরি ভারতীয় শারারা, গারারার মতো দামি পোশাক। সাধ্যের মধ্যে নিজের ও স্বজনদের জন্য কিনছেন অনেকে। অনেকে নিজের জন্য কিনছেন একাধিক পোশাক। তাদের কাছে দামের চাইতে পছন্দই শেষ কথা।

  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
topউপরে