জাতীয় শোক দিবসে দুঃস্থদের পাশে আজিজুল আলম বেন্টু

প্রকাশিত: আগস্ট ১৫, ২০২২; সময়: ৫:২৭ অপরাহ্ণ |
জাতীয় শোক দিবসে দুঃস্থদের পাশে আজিজুল আলম বেন্টু

নিজস্ব প্রতিবেদক : ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর ৪৭ তম শাহাদৎ বার্ষিকী ও রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিশিষ্ট সমাজ সেবক আজিজুল আলম বেন্টুর মাতার মৃত্যু বার্ষিকীতে দুস্থদের মাঝে মানবভোজ বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার দুপুর ১২ টার দিকে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সকল শহীদ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এবং একই দিনে বিশিষ্ট সমাজ সেবক আজিজুল আলম বেন্টুর মাতা রাবেয়া খাতুনের ২০তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে কবর জিয়ারত ও যোহর নামাজ শেষে মিলাদ মাহফিল ও দোয়া করা হয়।

দোয়া শেষে এলাকার অসহায়, দু:স্থ ও গরীব মানুষদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল আলম বেন্টু ও তার বড় ভাই রাজশাহী জেলা কৃষক লীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু।

স্থানীয়রা জানান, আজ ১৫ আগস্ট শোকবহ দিন। এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। এইদিন অত্যান্ত বেদনা দায়ক। এইদিনে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল আলম বেন্টু দুস্থদের জন্য খাবার বিতরণ করেন প্রতিবছর। শুধু এই দিনটি বলে নয় তিনি এমন কাজ ধারাবাহিক ভাবে করে আসছেন। এজন্য তার জন্য দোয়া ও শুভ কামনা জানান।

রাজশাহী জেলা কৃষকলীগের সভাপতি রবিউল আলম বাবু জানান, আজকের দিনটি অত্যান্ত বেদনা দায়ক ও আবেগের দিন। বঙ্গবন্ধু দেশকে অন্যভাবে পরিচিত করেছিলেন বিশ্বের কাছে। আজকের এইদিনে যারা স্বাধীনতা চাইনি তারা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে দেশকে পিছিয়ে ফেলে দিতে চেয়েছিলো। তারাই দেশীয় এবং ্আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ফেলে তাকে হত্যা করেছিলো আজকের সেই শোকের দিন। পাশাপাশি আমার মায়ের ১৫ আগস্ট মৃত্যু বার্ষিকী সব মিলিয়ে দিনটি আমরা যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করছি এবং দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হচ্ছে।

রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক আজিজুল আলম বেন্টু বলেন, আগস্ট মানেই শোকের মাস। এছাড়াও আমার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এই আগস্ট মাসেই মৃত্যু বরণ করেছেন। এই দিনে আমার মায়ের মৃত্যু বার্ষিকী । আমার বড় ভাই ১৪ আগস্ট, বাবা ২৯ আগস্ট মারা গেছেন। এই কারণে আগস্ট মাস শোকের মাত্রা আমাদের আরো বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে এই দিনে সপরিবারে হত্যা করা হয়। সব মিলিয়ে আমরা পারিবারিক ভাবে গভীর শ্রদ্ধার সহিত পালন করি ।যারা এই দিনে মারা গেছেন তাদের সকলের জন্য মাগফিরাত কামনা করি।  হড়গ্রাম নতুন পাড়া কবরস্থানে বাবা-মা, চাচাসহ অনেকেই শুয়ে আছে। তাদের জন্য সেখানে গিয়ে দোয়া করা হয়েছে। পাশাপাশি এতিম ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ এবং আশেপাশের মাদ্রাসায় খাবার দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।

 

 

  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
topউপরে