বাজারে ক্রেতা কম, তবু চোখ রাঙাচ্ছে মাছ-মাংস

প্রকাশিত: আগস্ট ২৫, ২০২৩; সময়: ১:৪৯ অপরাহ্ণ |
বাজারে ক্রেতা কম, তবু চোখ রাঙাচ্ছে মাছ-মাংস

পদ্মাটাইমস ডেস্ক : শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজারে স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও ক্রেতা কম দেখা দেখেছে। ক্রেতাশূণ্য মাছের দোকান, বিক্রেতারা খোশগল্প করছেন একে অপরের সঙ্গে।

ডিমের দোকানেও ক্রেতা নেই, বিক্রেতারা ডিম পরিষ্কারে ব্যস্ত। ব্রয়লার মুরগির দোকানে মানুষের কিছুটা ভিড় থাকলেও গরুর মাংসের দোকানে ক্রেতা কম।

শুক্রবার (২৫ আগস্ট) অর্থবাজারে এ ধরনের মূল্যদ্রব্য দেখা দিয়েছে।

বিক্রতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৮০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে গরুর মাংস। এছাড়া খাসির মাংস ১১০০ টাকা কেজি, মুরগির ডিমের ডজন ১৬০ টাকা, হাসের ডিমের ডজন ২৪০ টাকা, সাইজ ভেদে ইলিশ মাছ ৬৫০-১৬০০ টাকা কেজি, রূপচাদা ১০০০ টাকা, পাঙাশ ২৫০ টাকা, রুই মাছ ৩৫০-৩৮০ টাকা, কাতল কেজি ৪৫০ টাকা, কই মাছ ৩০০ টাকা, তেলাপিঁয়া ২৭০ টাকা, পাবদা মাছ ৪২০ টাকা, শিং মাছ ৫০০ টাকা এবং চিংড়ি প্রতি কেজি ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মধুবাগ বাজারের মুরগীর বাজারে এক দোকানি জানান, গত সপ্তাহের তুলনায় বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমেছে। গেল সপ্তাহের ১৯০ টাকা কেজির মুরগি আজ ১৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আর সোনালী মুরগি ৩৫০ টাকা থেকে নেমে ৩২০ টাকা হয়েছে। বাজারে ব্রয়লারের চাহিদা একটু বেশি। তবে সোনালীর চাহিদা তুলনামূলক কম।

কাজী খালিদ হোসেন নামে এক ক্রেতা বলেন, সবজি থেকে মাছ মাংস— কোনো কিছুর দামই কমেনি।

আমাদের মন্ত্রীরা কখনও নিজে গিয়ে বাজার করেন কি না জানিনা। বাজারে এলে এখন মধ্যবিত্তের মন খারাপ হয়ে যায়। এক হাজার টাকার বাজারে মাছ-মাংস একসঙ্গে কেনা যায় না।

 

  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
topউপরে