প্রকৃতির শোধ
ফসলী জমিতে ইদের ভাটা বন কেটে উজাড়! খাল বিলে পাকা সড়ক প্রকৃতিতে অত্যাচার! দালান-কোঠা, অট্টালিকা জমি খেয়ে রমরমা! এমনটি..
পাখীর মেলা
শীতল সতেজ সাত সকালে পাখীর কিচিরমিচির! খিড়কি খুলে বিস্ময় দেখি শত পাখীর শিবির! কবিকুঞ্জের নাজ চত্বরে নানান পাখীর সম্মেলন! নিরপত্তার নিয়ে মহা ব্যস্ত কাক, ঘুঘু, খঞ্জন! দোয়েল মশাই সভাপতি টুনটুনি আহবায়ক! বউ কথা কও প্রধান..
যাদের রক্তে অমর একুশ
বায়ান্ন দেখিনি, মনে পড়ে না একাত্তর তোমাদের পথ ধরেই চলেছে পঁচাত্তর- ইতিহাসে ফিরে দেখা আমাদের। মায়ের ভাষা কেড়ে নিয়ে ওরা চাপাতে চেয়েছিল অন্য ভাষা, শাসকের কী নির্লজ্জ আবদার! তোমরা বলেছিলে- না মানি না, মানবো না। কন্ঠ..
কবি মাহবুব দুলাল এর একুশের কবিতা
শ্রদ্ধার শহীদ মিনার ভাবি আর অবাক হই-কত নির্লজ্জ, সন্ত্রাসী হলেই শুধু এমন কুৎসিত দাবি চাপিয়ে দেয়। ভাবি আর অবাক হই-বড় লুণ্ঠনকারি, পাপি পিশাচ বলেই প্রিয় সম্পদ ওরা নিতে চায়। ভাবি আর বিস্মিত হই-কতটা গোঁয়ার, অত্যাচারি..
আমি তো পাথর নই
আমি তো ব্যানার বা ভাস্কর নই নই পাথুরে পাহাড় বা বালুময় মরুভূমি নই স্তব্ধতা বা তিমির আঁধার রাত আমি তো জীবন শ্রমিক; খেদমতে পৃথিবীর। মৃত নই তো আমি কথা শুনি কথা বলি অনুভূতি আবেগ, আনন্দ বেদনা সুখ দুঃখে ঘটে হৃদয়ে ক্ষরণ- নিয়ম..
“হে পুরুষ, জাগো!
হে পুরুষ, ওঠে দাঁড়াও ঝাড়া দাও থলথলে বপু! শান্তির নামে পুরুষত্বের হানি আর নয় মোটে বাপু! অনেক হয়েছে অনেক, এবার দাও কড়া বার্তা! অন্যায় আবদার আর নয় ছাড় পুরুষই পরিবারের কর্তা! সংসারে গিন্নী আগুন জ্বাললে ঘি ঢালো সেই শিখায়! আগুন..
“শিউলী মালা”
সাত সকালে শিউলী তলে ফুল কুড়াবার কালে; আঁচল তলে শিউলী দোলে বুকে প্রলয় চলে! শিউলী মালা গাথবো বলে বসি শিউলী তলে! স্মৃতির মেঘে থমথমে মন ভাসি নয়ন জলে! শিউলী ফুলের সাথে আমার মিলে নানান তাল! অল্পায়ু শিউলী, শরৎ, আমার সুখের..
শরৎ এর পরশে শুভ্রতর প্রকৃতি
বিথী আক্তার, কুষ্টিয়া : রুপ রহস্যের অনিন্দ্য সৌন্দর্য্যে ভরপুর বাংলাদেশ। এদেশের ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন রূপবৈচিত্র্যে ভরে ওঠে প্রকৃতি। কখনো কোকিলের কুহুতানে চারিদিক চঞ্চল। কখনো বা বৃষ্টির রিনিঝিনি ছন্দে..