একাদশে ভর্তির আবেদন শুরু, করবেন যেভাবে

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৩; সময়: ১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ |

পদ্মাটাইমস ডেস্ক :  ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। তিন ধাপে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

এবারও ডিজিটাল পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমে কলেজ পাবে আবেদনকারীরা। অনলাইনে ১৫০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে সর্বনিম্ন ৫টি থেকে সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ পছন্দ দিতে পারবে শিক্ষার্থীরা। চূড়ান্ত ফল দেওয়া হবে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর। ভর্তির সময়সীমা ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর। আর ক্লাস শুরু ৮ অক্টোবর।
একাদশে ভর্তির নীতিমালা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। গত রোববার এই নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এতে দেখা গেছে, আগামী ১০ থেকে ২০ আগস্ট প্রথম ধাপে আবেদন করবেন শিক্ষার্থীরা। এসব আবেদন যাচাই-বাছাই ও আপত্তি নিষ্পত্তি চলবে ২১ থেকে ২৪ আগস্ট। তবে পুনর্নিরীক্ষণে ফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন নেওয়া হবে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। ওই সময়ের মধ্যেই পছন্দক্রম পরিবর্তন করা যাবে। প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিতদের ফল প্রকাশ হবে ৫ সেপ্টেম্বর। এ পর্যায়ে নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে হবে ৭ থেকে ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।

দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদন নেওয়া হবে ১২ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ হবে ১৬ সেপ্টেম্বর। একই দিনে দ্বিতীয় পর্যায়ের ফলও প্রকাশ করা হবে। এ পর্যায়ে নির্বাচিতদের নিশ্চায়নের সময় ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর।

তৃতীয় পর্যায়ে আবেদন করতে হবে ২০ ও ২১ সেপ্টেম্বর। দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ ২৩ সেপ্টেম্বর। একই দিনে তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। এ পর্যায়ে নির্বাচন নিশ্চায়নের সময় ২৪ ও ২৫ সেপ্টেম্বর। ভর্তির সময়সীমা ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর। ক্লাস শুরু হবে ৮ অক্টোবর।

এবারের ভর্তি কার্যক্রমে আবেদন ফি ও সেশনচার্জ আগের মতো থাকলেও রেজিস্ট্রেশন ফি বেড়েছে ৭ টাকা। এর সঙ্গে আগের মতোই রেড ক্রিসেন্ট ফি ২৪ এবং বার্ষিক ক্রীড়া মঞ্জুরি ফি ৩০০ টাকা রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ভর্তি ও সেশন ফি একই থাকবে।

এবারও ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে ভর্তি নেওয়া হবে। বাকি ৭ শতাংশ কোটার মধ্যে, ২ শতাংশ বরাদ্দ থাকবে পোষ্য কোটা আর বাকি ৫ শতাংশ কোটা পাবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বা নাতি-নাতনিদের জন্য। তবে লটারি পদ্ধতির বাইরে থাকছে মিশনারি পরিচালিত চারটি কলেজ। সেখানে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে। এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় সবমিলিয়ে অংশগ্রহণকারী ছিল ২০ লাখ ৪১ হাজার ৪৫০ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১৬ লাখ ৪১ হাজার ১৪০ শিক্ষার্থী।

পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
topউপরে