খিচুড়ি

জেসমিন হক বৃষ্টি আমায় নিয়ে তোমাদের এত যন্ত্রণা তা- বুঝিনি আগে; হ্যাঁ সত্যি বলছি বুঝিনি! আজীবন তোমাদের শুধু দিয়েই গেলাম- অথচ..

আর নয় স্বপ্ন ভঙ্গ

মনিরুজ্জামান মুন ঐ যে মিছিল যায় রাজপথ কাঁপিয়ে মৃত্তিকা দাপিয়ে, তুমি সেই মিছিলের মধ্যমণি। ঐ যে ছন্দ হৃদয় ছোঁয় মিছিলের তীক্ষ্ণ শব্দমালার, বেদনা সুরভিত ফুলের, তুমিই সেই ফুলের গহীন সুবাস। ঐ যে একলা ঘরে কবি, শব্দের কারুকাজে..

বরণ

এভাবে শরত আসে, সন্ধ্যা নামে কাশফুলের সাদা মেঘ ভেসে বেড়ায়, জলের সীমানায়। নদীর তীরে ঝিরিঝিরি বাতাস আর কুলুকুলু শব্দের টানে শরত আসে, কাছে টানে। কিন্তু বর্ষার রিমিঝিম, আকাশ ভেঙ্গে বৃষ্টি, বিজলী, থোকা থোকা কাদা পানি, শিশির..

মাহবুবুর রহমান বাদশাহ’র কবিতাগুচ্ছ

১ ভোট একদিন সফেদ পাঞ্জাবি পড়ে তিনি এলেন ঠুশ করে পায়ের ধুলো নিয়ে বললেন আপনি আমার শিক্ষক, গুরুজী, আপনি আমার পন্ডিত মশায় সফর সঙ্গীরা গোল হয়ে দাঁড়ালেন দূরে হাড়জিরজিরে পন্ডিত মশায়ের দড়ি দিয়ে বাধা আধাভাঙা ঘষা চশমা ঘাড়ের..

চিরশিশু এক

সংগ্রাম-ঐতিহ্যের একটি পরিবার, নির্ভয় আশ্রয় বঙ্গবন্ধুর ৩২ নং বাড়ি- এই বাড়িতেই সৃষ্টি ইতিহাস; সেখানেই ১৯৬৪’র ১৮ অক্টোবর জন্ম এক শিশুর। ফুটফুটে চাঁদ খেলছে ধরায়- বড় ভাইবোন সবারই আদর লভিছে আনন্দ, বাড়ছে কদর। লাল-নীল-সাদা..

প্রিয়তম মেঘ

তুমি তো আমার নও তুমি শুধু গোপন খাতায়,স্মৃতির পাতায় শব্দের কান্না হয়েই রও। বিরহ শোকে,পাথর চোখে অভিমানী গল্প বোঝাই হও। তুমিতো আমার নও তুমি শুধু দূরে ভেসে থাকা শাদা মেঘের মায়াই রও। ~শানারেই দেবী শানু  বস্তাি...

জন্মদিন

মাহবুবুর রহমান বাদশাহ আপনাদের জন্মদিনে কতোজন শুভেচ্ছা জানায় মুঠোয় মুঠোয় জানাঅজানা ফুল আনে দীর্ঘজীবী কামনায় শুভাশিস জানিয়ে বার্তা পাঠায় পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছবি তোলে কেউ কাচুমাচু হয়ে নিজের আঙুল নিজেই মটকায় কেউ..

নপুংশক

কামরুল বাহার আরিফ তোমার কামপ্রবলতা আর আদিখ্যেতায় দেখো, নারীরা কেমন ফুল হয়ে ফুটে থাকে তোমারই বিষবৃক্ষ ডালে! আর তোমার ডালে ডালে ক্লোরোপ্লাস্ট সবুজ গভীরে জমে থাকা প্রোটোপ্লাজম বিষাক্ত ব্যাকটেরিয়ায় পূর্ণ! একটু সংস্পর্শে..

সেই নদী

তোমার আমার মাঝে ছিলো এক নদী প্রবল স্রোত ভাসিয়ে নিতো– দুঃখ ব্যথার সহস্র খড়-কুটো ঝুপ ঝুপ ভেঙে পড়া পার তবুও নিমেষে একূলে ওকূলে নিত্য পারাপার সকালে সন্ধ্যায় জোয়ারে ভাটায় রঙ ছোপ ছোপ ছবির সহস্র সঞ্চয় চৈত্র কি বৈশাখেও..

topউপরে